শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫৯ অপরাহ্ন

News Headline :
মানববন্ধনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন শ্যামনগরে গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে সড়কে ভ্যান চালকের মৃত্যু রাজশাহীর মোহনপুরে মদ পানে ৩ জনের মৃত্যু, গ্রেফতার ২ রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাতটি থানার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা যানজট নিরসন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে আরএমপি’র মতবিনিময় সভা শ্যামনগরে এবার কৃষকরা আমন ধানের আশানুরুপ ফলন পেয়েছে পাবনায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত ১জন আহত শাজাহানপুরে বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মান্দায় বিল উন্মুক্তের দাবিতে জেলেদের সংবাদ সম্মেলন সভাপতির স্বৈরাচারী আচরন স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতিতে পাবনা শহর সমাজ সেবা কার্যালয়ের কার্যক্রম স্থবির

নিয়ন্ত্রণহীন ধুনট কাঁচাবাজার রোজার প্রথমদিনে ক্রেতাবিক্রেতা সারাদিন তর্কাতর্কি

Reading Time: < 1 minute

মোঃ হেলাল উদ্দিন সরকার,ধুনট বগুড়া:
বগুড়া জেলার ধুনটে অস্থিতিশীল লাগামহীন কাঁচাবাজার রোজার শুরুতেই সাধারণ মানুষের ক্রয়ের বাইরে চলে গেছে, নিয়ন্ত্রণ করার এমন কেউ নেই এখানে! তাই প্রথম রোজার দিনে থেমে থেমে ক্রেতা বিক্রেতার মধ্যে সারাদিনই ধুনট কাঁচাবাজারে রাগারাগি, তর্কাতর্কির ঘটনা দেখা যায়।
ধুনট কাঁচাবাজার ঘুরে যেসব চিত্র দেখা যায়। যাদের সীমিত আয়, বিশেষ করে মধ্যমআয়ের মানুষের অবস্থা খুবই করুন। তারা ফ্যালফ্যাল করে করুণ ভাবে তাকিয়ে থাকে তার আসার প্রয়োজনীয় পণ্যটির প্রতি, কিন্তু ক্রয় করতে পারেনা – দীর্ঘনিঃস্বাস ছেড়ে খালি হাতে ফিরতে হয় বাড়িতে। রোজা রেখে অনেকেই আবার বেশি উত্তেজিত হয়ে পরে। নিয়ন্ত্রণহীন ধুনট কাঁচাবাজারে দেখা যায় – বেগুন-৬০,শশা-৮০,পটোল-৮০,ঢেঁড়শ-১০০,কলা-১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে। বাকি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এমনভাবেই দাম হেঁকে বিক্রয় করা হচ্ছে। দিশেহারা সবাই ধুনট বাজারে এসে আরোও দিশেহারা হয়ে পরছে। পাঁচগাছি স্কুলের ধর্মীয় শিক্ষক মোঃ ইমরান নোমান ধুনট বাজারে এসে এসব নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের অস্থিতিশীলতা অবস্থা দেখে আমাকে প্রশ্ন করলেন – ভাই আপনারা সাংবাদিক, আমাদের এ অবস্থার কথা তুলে ধরতে পারেন না! আরোও প্রশ্ন করেন ধুনট বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ করার কেউ আছে কি? ধুনট মহিলা স্কুল এন্ড কলেজের প্রভাষক জিয়াউল হক এ সময় আক্ষেপ করে বলেন- পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ব্যাবসায়ীরা এগারো মাস লাভ করে একমাস ফ্রী করে দেয়, আর আমাদের দেশের ব্যাবসায়ীরা এগারো মাস চুরি করে আর এই একমাস করে ডাকাতি।
বলে লাভ নাই বাজারে এসে কিনতে পারলে কেনেন, না পারলে চুরি করার চেষ্টা করেন। এটা দেখার মনিটরিং করার কেউ নেই, আপনি আমি বলে বৃথাই সময় নষ্ট। লজ্জা কারো না থাকলে আপনি আমি করে কোনো এর সমাধান হবে না।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com